বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট "বারী মাল্টা- ১" নামে ২০০৩ সালে মাল্টার একটি উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছে, যে জাতটির পাকা ফল দেখতে সবুজ ও খেতে সুস্বাদু । বারী মাল্টা ১ নিয়মিত ফল দানকারী উচ্চ ফলনশীল জাত। গাছ খাটো, ছড়ানো ও ঝোপালো। মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য চৈত্র মাস পর্যন্ত গাছে ফুল আসে এবং কার্তিক মাসে ফল আহরনের উপযোগী হয়। ফল গোলাকার ও মাঝারি (১৫০ গ্রাম) আকৃতি। তরুণ উদ্যোক্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম চাকলাদার হাতে নিয়েছেন এক অনন্য উদ্যোগ। তিনি ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় জমি কিনে সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক উপায়ে "বারী মাল্টা- ১" বাগান গড়ে তুলেছেন। এই মাল্টা বাগানগুলো শহরের ব্যস্ত মানুষের কাছে জমিসহ হস্তান্তর করে অভিনব দৃষ্টান্ত গড়েছেন তিনি। বাগান পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও নিচ্ছেন তিনি। এই বাগানে সম্পূর্ণ বিষমুক্ত উপায়ে উৎপাদিত হচ্ছে "বারী মাল্টা- ১" জাতের মাল্টা। সেই মাল্টা আবার শহরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থাও করেছেন তিনি।
- সাব কবলা রেজিস্ট্রিকৃত ৫ শতাংশ নিষ্কণ্টক জমির মালিকানা যার মূল্য বাগান গড়ার সাথে সাথেই বেড়ে যাবে কয়েকগুণ।
- রেজিস্ট্রেশন খরচ আমরাই বহন করবো।
- রেডিমেইড ফলের বাগান।
- বুকিং দেয়ার দ্বিতীয় মৌসুম থেকেই ফল পাওয়ার সুযোগ।
- ঘরে বসে বিষমুক্ত ফল প্রাপ্তির নিশ্চয়তা। গাছ থেকে ফল পাড়ার পর সামান্য পরিবহন খরচের বিনিময়ে আপনার বাগানের ফল ঢাকায় আমাদের অফিস পর্যন্ত পৌঁছে দেব আমরা। বিশেষ ক্ষেত্রে আপনার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
- একবার আমাদের খরচে উন্নত ব্যবস্থাপনায় নিজস্ব বাংলোয় থেকে বাগান দেখা সহ উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্য দেখার আমন্ত্রণ।
- তৈরি হবে হালাল আয়ের সুযোগ। যা প্রথম ৬ বছর কম এবং পরবর্তী ৬ বছর বেশি হতে পারে।
- নামমাত্র পরিচর্যা ব্যয়ের বিনিময়ে গাছ রোপণ, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের সমস্ত দায়-দায়িত্ব আমরাই নিচ্ছি। প্রথম ২ বছর পরিচর্যা ব্যয় সম্পূর্ণ ফ্রী।
- আপনার পরামর্শক্রমে অতিরিক্ত ফল বাগান থেকে বা ঢাকায় বিক্রির ব্যবস্থাও আমাদের।
- লাইভ ভিডিও কলের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার বাগান।